পারফেকশন বললেই সঞ্জয় লীলা বনশালির নাম উঠে আসে । সেটের খুঁটিনাটি থেকে কস্টিউম, সবটা থাকে তাঁর নখদর্পণে। নিখুঁত তুলির টানে চরিত্রদের সিনেমার এই ক্যানভাসে ফুটিয়ে তোলেন পরিচালক। এত
দিন বড়পর্দায় এই শিল্পের সাক্ষী থেকেছেন দর্শকরা। সম্প্রতি ওয়েব প্ল্যাটফর্মেও সেই পারদর্শীতার সাক্ষী রেখেছেন বনশালি। কিন্তু সেটে তিনি কতটা নিষ্ঠাবাণ এবং কড়া একজন শিক্ষক, এবার সেকথাই শোনা গেল অদিতি রাও হায়দরির মুখে।সঞ্জয় লীলা বনশালি জানিয়েছিলেন, ‘হীরামাণ্ডি’ তাঁর ড্রিম প্রজেক্ট।
অনেক পরিকল্পনা, প্রস্তুতির ফসল এই সিরিজ। যার মাধ্যমে বারবনিতাদের জীবনের চালচিত্র সারা বিশ্বের দর্শকদের সামনে তুলে ধরতে চেয়েছিলেন তিনি। তাই শুটিংয়ের সময়েও বনশালি যে কোনওরকম কসরত বাকি রাখবেন না, তা বলাই বাহুল্য। অদিতি বললেন, ‘হীরামাণ্ডি’র একটি দৃশ্যে শুটিং করার আগে পরিচালক তাঁকে উপোস করে থাকার নির্দেশ দিয়েছিলেন। কারণ, বনশালির মনে হয়েছিল ক্ষুধার্ত থাকলেই সেই দৃশ্যে শুটিংয়ের সময়ে চোখেমুখে তার ছাপ থাকবে। যা কিনা নাটকীয় দৃশ্যের গভীরতা বোঝাতে ভীষণ প্রযোজনীয়।